সমকামিতা হল সমলিঙ্গের মানুষের মধ্যে প্রেম, প্রণয় ও যৌন সম্পর্কের নাম। অর্থাৎ পুরুষের সাথে পুরুষের বা নারীর সাথে নারীর প্রেমের সম্পর্ককে বোঝানো হয়। সমকামি পুরুষ যুগল "গে" ও নারী যুগল "লেসবিয়ান" নামে পরিচিত। এই নামকরণের পেছনেও আছে ইতিহাস। সংক্ষেপে বললে, প্রথম দিকে যখন গে শব্দটি ব্যবহার করা হয় তখন এটি হাসিখুশি অর্থে বুঝানো হতো। পরবর্তীতে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে লিসা বেন নামক একজন সম্পাদক এটি প্রথম ব্যবহার করেন। এরপর থেকে পুরুষদের সমকামিতার এই নামকরণ শক্তভাবে প্রতিষ্ঠা পায়।
Author and Photographer from Bangladesh. I would like to speak on behalf of humanity and human rights. By photography and writing, I also prefer to tell stories of underprivileged people from our society. Children, joy of life and smile is one of my favorite subject to photograph.
Wednesday, November 27, 2013
Tuesday, November 12, 2013
রবীন্দ্রনাথের ফ্যাশন ও স্টাইল
রবীন্দ্রনাথের ফ্যাশন : পরিপাটি সাজগোজে তাঁর তুলনা হয় না |
রবীন্দ্রনাথের ফ্যাশন ভাবনা জানতে গেলে মুগ্ধ
হতে হয়। লেখক হিশেবে রবীন্দ্রনাথ যেমন রুচিশীল ও আধুনিক; তেমনি ফ্যাশনেও অসামান্য। নতুন নতুন ফ্যাশনেবল পোশাক তৈরি করে নিজে পরে হলেও তিনি ফ্যাশনেও খানিক অবদান রেখে
গেছেন বলে আমি মনে করি। রবীন্দ্রনাথ শুধু একা নন, ফ্যাশনের দিক থেকে পুরো ঠাকুরবাড়ি ছিল সমান্তরালভাবে অন্যন্য
আধুনিক, সচেতন ও রুচিশীল।
আমাদের আজকের সময়ে ফ্যাশনের ধরনধারণ,
উপস্থাপন ও নিয়ন্ত্রণ করে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ, ফ্যাশন ডিজাইনারা অথবা গনমাধ্যম। সেসময় কোনো ফ্যাশন হাউজ ছিল না। ছিল ঠাকুরবাড়ি। ঠাকুরবাড়ি মানেই ফ্যাশনে ও পোশাকে নিত্যনতুন বাহারের সমারোহ। সেই ফ্যাশন প্রভাব বিস্তার করেছে সমস্ত বাঙালির মধ্যে। আমাদের এই সময়ে ঠাকুরবাড়ির ফ্যাশনগুলি ধরে রাখতে না পারলেও কিছু এখনো নিত্যদিনের
সঙ্গী। সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী জ্ঞানদানন্দিনী দেবী ফ্যাশনের
দিক থেকে ঠাকুরবাড়ির নারীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উদ্ভাবনী মনের ছিলেন। তিনি প্রথম চালু করেন শাড়ির সাথে ব্লাউজের ব্যবহার এবং কুঁচি করে শাড়ি পড়ার চল। অন্যসব বাদ দিলেও এই দুটি এখনো বাঙালি নারীর নিত্যদিনের সঙ্গী।
Tuesday, November 5, 2013
চলো, জন্মের সাক্ষর রেখে ভালোবাসাময়ও মানবিক হই
আমাদের জীবনটা কেমন যেন প্রশ্নহীনভাবে গতানুগতিক। প্রশ্নহীন এই জন্যেই যে, আমরা কেন বাঁচি, কেন চলি, কি করি বা যা করি তা করা ঠিক কিনা এই নিয়ে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে না। ফলে আমরা অধিকাংশরা প্রতিশ্রুতিহীন জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। জীবনের স্রোত আমাদের যেদিকে বয়ে নিয়ে চলেছে, সেদিকেই যাচ্ছি। মাঝে মাঝে কিছুটা এদিক সেদিক করে জীবন পথের দিক পরিবর্তনের চেষ্টা করলেও বিস্তর পরিবর্তন ঘটিয়ে সার্থক ও মানবিক জীবনের দিকে ফিরে যাচ্ছি না। আমরা সবাই যেন আটপৌরে জীবনের মধ্যেই বন্দী। এই ধরণের জীবনকে আমরা সোজা ভাষায় বলি, খাওয়া, ঘুমানো, মল-মুত্র ত্যাগ করা, বাচ্চা জন্ম দেওয়া এবং শেষে মরে যাওয়ার জীবন।
Subscribe to:
Posts (Atom)